পতাকার প্রতি প্রনোদনা (হার্ডকভার)
পতাকার প্রতি প্রনোদনা (হার্ডকভার)
৳ ১২০   ৳ ১০৬
১২% ছাড়
1 টি Stock এ আছে
Quantity  

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

মেজর কামরুল হাসান ভূইয়া মুক্তিযুদ্ধ করেন একজন গণযােদ্ধা হিসেবে ২ নম্বর সেক্টরে। স্বাধীনতা। উত্তরকাল থেকেই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গবেষণা করছেন । ১৯৭৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে চাকুরী করেন। এ সময়কালে চাকুরীর বিধিনিষেধ ও সীমাবদ্ধতার কারণে লেখালেখি হয়েছে কম। তার সব লেখালেখিই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক । ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে তার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বইয়ের সংখ্যা হবে বাইশ। পত্রপত্রিকায়ও লেখেন, অল্প। পত্রিকায় ছাপা। লেখা নিয়ে এ বই পতাকার প্রতি প্রণােদনা । তার বিশ্বাস-একাত্তরের রণাঙ্গনের সেই সব কাহিনী লেখা হােক এবং বলা হােক বছর জুড়ে। একাত্তরের। যােদ্ধারা আর বেশিদিন এ পৃথিবীতে থাকবে না। তাদের প্রায় সবাই নিম্নবর্গের মানুষ। তাদের লেখার মতাে শিক্ষাও নেই, সুযােগও নেই। তারা সেই সাহস আর শৌর্যের কথা আজ ঠিকমতাে বলতেও পারেন না। তাহলে আমাদের ছেলেমেয়েরা এবং নাতিনাতনিরা জানবে কি করে? দেশপ্রেমের এই অনুপম অহংকারের কাহিনীগুলাে হারিয়ে যাবে নেহায়েত অবহেলায়? তিনি আশাবাদী-আমাদের বর্তমান অমানিষা কেটে যাবে। সেদিন খুব দূরে নয়। হয়তােবা ততােদিনে মুক্তিযােদ্ধারা সব বিদায় নিয়েছে অথবা বার্ধক্যে আর। রােগবালাইয়ে শয্যাশায়ী। অন্ধকার ঘরে আলাে আসবে, আসতেই হবে। আমাদের এগুতে হলে আর কোনাে বিকল্প নেই।

Title : পতাকার প্রতি প্রনোদনা
Author : মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া
Publisher : সেন্টার ফর বাংলাদেশ লিবারেশন ওয়ার স্টাডিজ
ISBN : 9847000800114
Edition : 2010
Number of Pages : 92
Country : Bangladesh
Language : Bengali

মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া জন্ম : ২৪ জুলাই ১৯৫২। ঝিনাইদহ ক্যাডেট টি কলেজে যখন তিনি এইচএসসি পরীক্ষার্থী, তখনই ডাক এল মুক্তি সংগ্রামে। যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরে এক তরুণ গণযোদ্ধা হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধের দুই কিংবদন্তি মেজর খালেদ মোশাররফ ও ক্যাপ্টেন হায়দারের সহযোদ্ধা হিসেবে পাশে পাশে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের হিরন্ময় দিনগুলিতে।একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের পাশাপাশি নিজেকে শাণিত করেছেন স্বদেশপ্রেমের এক প্রগাঢ় চেতনায়। বাহাত্তরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নির্বাচিত হলেও বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি প্রতিষ্ঠায় বিলম্বের কারণে চুয়াত্তরের ৯ জানুয়ারি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং পচাত্তরের ১১ জানুয়ারি সেনাবাহিনীতে জিড় ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট-এ কমিশনপ্রাপ্ত হন। ১৯৮৩ সালে বেইজিং ল্যাংগুয়েজ এন্ড কালচার ইউনিভার্সিটি থেকে চীনা ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি । লাভ করেন। তারপর ১২ জুলাই ১৯৯৬ সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়ার জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন-এ যেমন উচ্চ শাঘার, একমাত্র পুত্র শিশু সাবিতের মৃত্যু তেমনি তার হৃদয়ের গভীরতম ক্ষত। তবুও এ ক্ষত নিয়ে, এই বিক্ষত সময়ে তিনি সবুজআদৃত এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]