বাঙালির বহুত্ববাদী লোকমনীষা (হার্ডকভার)
বাঙালির বহুত্ববাদী লোকমনীষা (হার্ডকভার)
৳ ৪০০   ৳ ৩৪০
১৫% ছাড়
3 টি Stock এ আছে
Quantity  

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

বাঙালির আবহমানকালের লােকজ জীবনধারার মধ্যেই এই দেশ ও জাতির প্রকৃত আত্মপরিচয় নিহিত হয়ে আছে। এর মধ্যেই আমাদের অস্তিত্বের আদিলেখা, আমাদের চৈতন্যের অন্তঃসার। আমাদের দেশের লােকশিল্পচর্চার প্রবাদপুরুষ শামসুজ্জামান খান দীর্ঘ বহুবছর ধরে এর মর্মকথা উদঘাটনে নিবিড়ভাবে কাজ করে চলেছেন। শুধু একজন পেশাদার বিদ্যাব্রতী হিসেবে তিনি যে এই দুরূহ কাজটি সম্পন্ন করে চলেছেন এমন নয়, বরং তিনি তাঁর সমগ্র চর্চা ও অনুশীলনকে বাঙালির জাতিসত্তার জাগরণ ও আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধানের দিকে প্রবাহিত করে দিয়েছেন। গভীর, অক্লান্ত দেশপ্রেম এই কর্তব্য পালনে তাঁকে উদ্বুদ্ধ করেছে, ফলত সমাজপ্রগতির অভিমুখে তিনি হয়েছেন আমাদের যাত্রাপথের সারথি । বাঙালির বহুত্ববাদী লােকমনীষা গ্রন্থটিতে আমাদের যুগযুগান্তরের লােকচৈতন্যের গভীরতম পরিচয় বিধৃত হয়ে রইল । এ দেশের অগ্রসর পাঠকদের জন্য এটি চন্দ্রাবতী একাডেমির বিনম্র নিবেদন।

Title : বাঙালির বহুত্ববাদী লোকমনীষা
Author : শামসুজ্জামান খান
Publisher : চন্দ্রাবতী একাডেমি
ISBN : 9789849213291
Edition : 2016
Number of Pages : 198
Country : Bangladesh
Language : Bengali

শামসুজ্জামান খান। গবেষক, প্রবন্ধকার ও ফোকলোরবিদ হিসেবে দেশে-বিদেশে সুপরিচিত। প্রধানত চিন্তাশীল রচনাই প্রথম জীবন থেকে ছিল তার অন্বিষ্ট। উদ্ভাবনাময় এবং মৌলিক অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন লেখালেখির পাশাপাশি ফোকলোরের আরেকটি গভীর কিন্তু সরস আঙ্গিকের জনপ্রিয় পরিবেশনাতেও তার দক্ষতা তুলনারহিত। এই রচনাগুলো তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা দিয়েছে। এ-সংক্রান্ত বইগুলো নিয়েই প্রকাশিত হলো তার রঙ্গসমগ্র। এই রচনাগুলোতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের চিত্তরঞ্জনী কৌতুকপ্রিয় রূপটি শিল্পিত ভঙ্গিতে প্রকাশ লাভ করেছে। এই কারণে এই রচনার গুরুত্ব অসামান্য বলা যায়। শামসুজ্জামান খান (১৯৪০) প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করেছেন মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ (১৯৬৪), ঢাকার জগন্নাথ কলেজ (১৯৬৪-৬৮) এবং ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (১৯৬৮-১৯৭৩)। পরে ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমির সংস্কৃতি বিভাগে উপপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি একাডেমির পরিচালক (১৯৮৫-৯৬), বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (১৯৯৬-৯৭), বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক (১৯৯৭-২০০১) এবং ২০০৯ সাল থেকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক রূপে কর্মরত আছেন। দেশের তিনটি জাতীয় সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানের দায়িত্ব পালনের এক তুলনাহীন রেকর্ড রয়েছে তার। সাহিত্য-সাধনা ও গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরষ্কার এবং রাষ্ট্রীয় একুশে পদক’-এ ভূষিত হয়েছেন। তার বইয়ের সংখ্যা সত্তরের কাছাকাছি।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]