৳ ৭০০ ৳ ৫২৫
|
২৫% ছাড়
|
Quantity |
|
তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩ অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি
১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩) এখন ৬০% ছাড়ে
চাঁদপুর জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মূলত একটি গবেষণা গ্রন্থ। এ গ্রন্থে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং এর পটভূমি বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে পরিস্ফুটিত হয়েছে। ভৌগলিক কারণে চাদপুরের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ বিধায় এখানে স্বাধীনতা যুদ্ধ নানা কারণে ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। বিশেষ করে এ অঞ্চলে সংগঠিত মুক্তিযােদ্ধাদের অসম সাহসিকতাপূর্ণ নৌ যুদ্ধগুলাে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল যা দেশের অন্যান্য অঞ্চলের যােদ্ধাদের বুকে সাহস যুগিয়েছিল। চাঁদপুরের বিভিন্ন অঞ্চলের বীর মুক্তিযােদ্ধাদের অসম সাহস, কৌশলপূর্ণ সংগ্রাম আর বীরত্বগাথা বইটির পাতায় পাতায় চমক্কারভাবে উঠে এসেছে। মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত সুবিশাল এ বইয়ে বর্ণিত হয়েছে যুদ্ধদিনের দিনলিপি, নয় মাস ব্যাপী চলা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের উল্লেখযােগ্য সব অধ্যায়। এ বই শুধু যুদ্ধদিনের ইতিহাসই বয়ান করছে না, পাশাপাশি হাজার বছরের বাংলা ও বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ও আদর্শ, অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথাও তুলে ধরছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধ, একাত্তর ও স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে যারা গবেষণা করবেন তাদের জন্য এ বই একটি আবশ্যপাঠ্য বই হিসেবে বিবেচিত হবে সে কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
Title | : | চাঁদপুর জেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস |
Author | : | শাহাজাহান কবির বীরপ্রতীক |
Publisher | : | পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড |
ISBN | : | 9789846342253 |
Edition | : | 2018 |
Number of Pages | : | 413 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
শাহজাহান কবির বীরপ্রতীক। জন্ম ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১, পিতা শহিদ মোঃ ইব্রাহিম বিএবিটি, মাতা মরহুমা আছিয়া বেগম। বাড়ি চাঁদপুর জেলার দাশাদী গ্রামে। তিনি ১৯৬৭ সালে সফরমালী হাইস্কুল থেকে এসএসসি, ১৯৬৯ সালে ঢাকা গভ. কলেজ থেকে এইচএসসি, ১৯৭১ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে স্নাতক এবং ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। স্কুলজীবন থেকে শিক্ষা কমিশনসহ বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা আন্দোলন এবং কলেজজীবনে উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী তিনি নিজ এলাকার ছাত্র-যুবকদের সংগঠিত করে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন এবং মুর্শিদাবাদ জেলার ঐতিহাসিক পলাশীর নৌ-কমান্ডো প্রশিক্ষণ সেন্টারে কঠোর নৌ-কমান্ডো প্রশিক্ষণ নেন। অপারেশন জ্যাকপটের অধীনে অন্যান্য নৌ-কমান্ডের সঙ্গে চাঁদপুর নৌবন্দরে অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং ছয়টি জাহাজ ডুবিয়ে দিয়ে চাঁদপুর বন্দরকে অচল করে দেন। পরে অন্যান্য নৌ-কমান্ডোদের সাথে চাঁদপুরের দ্বিতীয় অভিযানে অংশগ্রহণ করেন। মহান যুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে বাংলাদেশ সরকার বীরপ্রতীক খেতাবে ভূষিত করে।
If you found any incorrect information please report us