এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ (হার্ডকভার)
এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ (হার্ডকভার)
৳ ৯০০   ৳ ৭৬৫
১৫% ছাড়
Quantity  

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

বাংলাদেশের ইতিহাসে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্‌পু উজ্জ্বল এক নাম। জীবদ্দশাতেই তিনি নিজেকে কিংবদন্তীতে পরিণত করেছেন। গত শতাব্দীর ষাটের দশক থেকে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনার একজন প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারী এবং অক্লান্ত কর্মী তিনি। ছেষট্টির ৬-দফা আন্দোলন, সাতষট্টির ভুট্টা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলন, সত্তরের নির্বাচন এবং সর্বোপরি একাত্তরের রণাঙ্গনের তিনি একজন সম্মুখ যোদ্ধা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন নির্ভীকচিত্ত মানুষ হিসেবে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর তিন বছর কারানির্যাতন ভোগ করেন । একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে সততা, নিষ্ঠা, বিশ্বস্ততা ও দক্ষতার সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে স্বীয় দায়িত্ব পালন করেছেন । জীবনের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার সার-নির্যাস থেকে যে কলামগুলো রচনা করেছেন, তা এক মলাটে করেই এ গ্রন্থ পরিকল্পিত হয়েছে। ইতিহাসের পরতে পরতে বিচিত্র অভিজ্ঞতা অর্জন করে শেকড় থেকে শিখরে ওঠা একজন মানুষের জীবন, সংগ্রাম এবং আদর্শের বয়ান বইটির পাতায় পাতায় বিধৃত হয়েছে। বইটি সকল শ্রেণির পাঠকের কৌতূহল নিবৃত্ত করবে বলে দৃঢ়তার সঙ্গে বলা যায়।

Title : এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ
Author : মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্‌পু
Publisher : আগামী প্রকাশনী
ISBN : 9789840430734
Edition : 1st Published, 2023
Number of Pages : 204
Country : Bangladesh
Language : Bengali

মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্‌পু (জন্ম ১০ ডিসেম্বর ১৯৪৯) বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি এবং সাবেক জজ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক কমিশনার। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশের) পাবনা জেলার সদর উপজেলার শিবরামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম শরফুদ্দিন আনছারী ও মাতার নাম খায়রুন্নেসা। তিনি ১৯৬৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সংঘটিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি কারাবরণ করেন। পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এর আহ্বায়ক ছিলেন। ১৯৭১ সালের ৯ এপ্রিল তিনি ভারতে যান এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে পাবনা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে যুদ্ধ করেন। ১৯৮০ থেকে দুই বছর দৈনিক বাংলার বাণীতে সাংবাদিকতা করেন। পরে আইন পেশায় যোগ দেন। কর্মের ধারাবাহিকতায় তিনি জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান। ২০০১ সালে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান (সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদমর্যাদায়) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক হিসেবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাসহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডেস্ক অফিসার হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার নিযুক্ত হন। তিনি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক লিমিটেডের উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখ সাহাবুদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭২ সালের ১৬ নভেম্বর রেবেকা সুলতানার সাথে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক সন্তান রয়েছে, যার নাম মো. আরশাদ আদনান (রনি)। তার সম্মানে ২০২০ সালে পাবনা পৌরসভা কর্তৃক নির্মিত একটি উদ্যানের নামকরণ করা হয় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বিনোদন পার্ক।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]