প্রচলিত হাদীস শাস্ত্রে সহীহ হাদীস বলতে নির্ভুল হাদিস বুঝায় কি ?  (গবেষণা সিরিজ-১৯) (পেপারব্যাক)
প্রচলিত হাদীস শাস্ত্রে সহীহ হাদীস বলতে নির্ভুল হাদিস বুঝায় কি ? (গবেষণা সিরিজ-১৯) (পেপারব্যাক)
৳ ৬০
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত  ছাড়

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রে সহীহ হাদীস বলতে নির্ভুল হাদীস বুঝায় কি? সারসংক্ষেপ ইসলামে ‘হাদীস’ জ্ঞানের দ্বিতীয় প্রধান উৎস। ‘হাদীস’ না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরূপে পালন করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে মহান আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের উৎস হলো- কুরআন, সুন্নাহ ও আকল/Common sense /বিবেক। উৎস তিনটির মধ্যে আকল/Common sense /বিবেকের ভূমিকা দারোয়ান তুল্য। জীবন সম্পর্কিত পরিপূর্ণ জ্ঞানার্জন করতে হলে উৎস তিনটির যথাযথ ব্যবহার অপরিহার্য। বর্তমান মুসলিম সমাজে আকল/Common sense / বিবেক জ্ঞানের উৎস হিসেবে চালু নেই। এর ফলে দারোয়ান না থাকায় ইসলামের ঘরের অনেক মূল তথ্য চুরি হয়ে গেছে। মানব সভ্যতার শত্রু ইবলিস শয়তান ও তার দোসররা যে পদ্ধতিতে আকল/ Common sense /বিবেককে ইসলামী জ্ঞানের উৎস হতে বাদ দিতে সক্ষম হয়েছে সে একই কর্মনীতির মাধ্যমে তারা হাদীসকে জ্ঞানের উৎস হতে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টায় অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বর্তমানে আহলুল কুরআন নামের একটি দল দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে। এরা কুরআন মানে কিন্তু হাদীস মানে না। বর্তমান মুসলিম সমাজে হাদীস সম্পর্কিত চালু থাকা দুটি কথা আহলুল কুরআনদের সমর্থক সংগ্রহে দারুণভাবে সাহায্য করছে। কথা দুটি হলো- ১. (প্রচলিত) সহীহ হাদীস কুরআনের বিপরীত হলেও তা মানতে হবে বা তার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যাবে না ২. হাদীস কুরআনকে রহিত করতে পারে। এ কথা দুটি অবশ্যই যেকোনো আকল/Common sense /বিবেক সম্পন্ন মুসলিমকে হাদীসের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ করে তুলবে এবং তুলছে। আর এ মানুষগুলোর অনেকে আহলুল কুরআনদের দলে ভিড়ে যাচ্ছে। আহলুল কুরআনরা সফল হলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষটির মানবকল্যাণমূলক অসংখ্য কথা হারিয়ে যাবে। ফলে মানবসভ্যতা অপরিসীম ক্ষতিগ্রস্থ হবে। বর্তমান মুসলিম বিশ্বের হাদীস প্রিয় অসংখ্য আলিম ও সাধারণ মানুষ এ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে একেবারেই অবগত নন। তাই তারা প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রের সংস্কারমূলক যেকোনো কথা শুনলে তাকে হাদীস বিরোধী কথা মনে করেন। আশা করা যায় পুস্তিকায় উল্লিখিত তথ্যগুলো জানার পর প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রে উল্লেখ থাকা ‘হাদীস’ ও ‘সহীহ হাদীস’ সম্পর্কে প্রকৃত তথা মুসলিম জাতি জানতে পারবে। ফলে যারা যথাযথ অবস্থানে আছেন তারা প্রচলিত হাদীস-শাস্ত্রের সংস্কারের জন্য জরুরিভিত্তিতে এগিয়ে আসবেন এবং হাদীসকে জ্ঞানের উৎস থেকে বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রে সহীহ হাদীস বলতে  নির্ভুল হাদীস বুঝায় কি? সারসংক্ষেপ ইসলামে ‘হাদীস’ জ্ঞানের দ্বিতীয় প্রধান উৎস। ‘হাদীস’ না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরূপে পালন করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে মহান আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের উৎস হলো- কুরআন, সুন্নাহ ও আকল/Common sense /বিবেক। উৎস তিনটির মধ্যে আকল/Common sense /বিবেকের ভূমিকা দারোয়ান তুল্য। জীবন সম্পর্কিত পরিপূর্ণ জ্ঞানার্জন করতে হলে উৎস তিনটির যথাযথ ব্যবহার অপরিহার্য। বর্তমান মুসলিম সমাজে আকল/Common sense / বিবেক জ্ঞানের উৎস হিসেবে চালু নেই। এর ফলে দারোয়ান না থাকায় ইসলামের ঘরের অনেক মূল তথ্য চুরি হয়ে গেছে।  মানব সভ্যতার শত্রু ইবলিস শয়তান ও তার দোসররা যে পদ্ধতিতে আকল/ Common sense /বিবেককে ইসলামী জ্ঞানের উৎস হতে বাদ দিতে সক্ষম হয়েছে সে একই কর্মনীতির মাধ্যমে তারা হাদীসকে জ্ঞানের উৎস হতে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টায় অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বর্তমানে আহলুল কুরআন নামের একটি দল দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে। এরা কুরআন মানে কিন্তু হাদীস মানে না। বর্তমান মুসলিম সমাজে হাদীস সম্পর্কিত চালু থাকা দুটি কথা আহলুল কুরআনদের সমর্থক সংগ্রহে দারুণভাবে সাহায্য করছে। কথা দুটি হলো-  ১. (প্রচলিত) সহীহ হাদীস কুরআনের বিপরীত হলেও তা মানতে হবে বা তার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যাবে না  ২. হাদীস কুরআনকে রহিত করতে পারে।  এ কথা দুটি অবশ্যই যেকোনো আকল/Common sense /বিবেক সম্পন্ন মুসলিমকে হাদীসের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ করে তুলবে এবং তুলছে। আর এ মানুষগুলোর অনেকে আহলুল কুরআনদের দলে ভিড়ে যাচ্ছে। আহলুল কুরআনরা সফল হলে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষটির মানবকল্যাণমূলক অসংখ্য কথা হারিয়ে যাবে। ফলে মানবসভ্যতা অপরিসীম ক্ষতিগ্রস্থ হবে। বর্তমান মুসলিম বিশ্বের হাদীস প্রিয় অসংখ্য আলিম ও সাধারণ মানুষ এ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে একেবারেই অবগত নন। তাই তারা প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রের সংস্কারমূলক যেকোনো কথা শুনলে তাকে হাদীস বিরোধী কথা মনে করেন।   আশা করা যায় পুস্তিকায় উল্লিখিত তথ্যগুলো জানার পর প্রচলিত হাদীসশাস্ত্রে উল্লেখ থাকা ‘হাদীস’ ও ‘সহীহ হাদীস’ সম্পর্কে প্রকৃত তথা মুসলিম জাতি জানতে পারবে। ফলে যারা যথাযথ অবস্থানে আছেন তারা প্রচলিত হাদীস-শাস্ত্রের সংস্কারের জন্য জরুরিভিত্তিতে এগিয়ে আসবেন এবং হাদীসকে জ্ঞানের উৎস থেকে বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন।

Title : প্রচলিত হাদীস শাস্ত্রে সহীহ হাদীস বলতে নির্ভুল হাদিস বুঝায় কি ? (গবেষণা সিরিজ-১৯)
Author : প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান
Publisher : কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন
ISBN : 9789843513816
Edition : 6th Edition, 2005
Number of Pages : 120
Country : Bangladesh
Language : Bengali

প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমানের জন্ম বাংলাদেশের খুলনা জেলার ডুমুরিয়া থানার আরজি-ডুমুরিয়া গ্রামের এক ধার্মিক পরিবারে। নিজ গ্রামের মাদ্রাসায় তাঁর শিক্ষা জীবন আরম্ভ। ছয় বছর মাদ্রাসায় পড়ার পর তাঁকে ডুমুরিয়া হাইস্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। ১৯৬৮ ও ১৯৭০ সালে তিনি যথাক্রমে ডুমুরিয়া হাইস্কুল ও সরকারী বি.এল কলেজ, দৌলতপুর, খুলনা থেকে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পাস করেন। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৭৭ সালে MBBS পাস করেন। দ্বিতীয় ও ফাইনাল প্রফেশনাল MBBS পরীক্ষায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাক্রমে ৬ষ্ঠ ও ১০ম স্থান অধিকার করেন।
MBBS পাস করে তিনি সরকারি চাকুরীতে যোগ দেন এবং ১৯৭৯ সালে ইরাক সরকারের চাকুরী নিয়ে সেদেশে চলে যান। ৪ বছর ইরাকের জেনারেল হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে চাকুরী করার পর তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান এবং ১৯৮৬ সালে গ্লাসগো রয়েল কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস থেকে জেনারেল সার্জারিতে FRCS ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশে ফিরে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে কনসালট্যান্ট হিসেবে যোগদান করেন। সর্বশেষ তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রফেসর এবং সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ল্যাপারোসকোপ (Laparoscope) যন্ত্র দিয়ে একক হাতে (Single handed) পিত্তথলির পাথর (Gall Bladder Stone) অপারেশনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞ সার্জন (Surgeon)।
প্রফেসর ডা. মো. মতিয়ার রহমান চিকিৎসক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের পাশাপাশি দীর্ঘ দুই দশক ধরে কুরআন গবেষক হিসেবে ব্যাপক ও মৌলিক কাজ করে আসছেন। তাঁর গবেষণার বিষয় হলো- ইসলামের সে সকল মূল বিষয়, যা সম্পর্কে কুরআন ও হাদীসের বক্তব্য এবং বর্তমান বিশ্বের মুসলিমদের জ্ঞান ও আমলের মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান। ইতোমধ্যে তাঁর লেখা ৪২টি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছে। এসব পুস্তিকায় তিনি মুসলিম সমাজে প্রচলিত জ্ঞানগত ভুল ধারণার সংস্কার করে কুরআন, সুন্নাহ ও Common sense-এর আলোকে ইসলামের সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ হলো 'আল কুরআন যুগের জ্ঞানের আলোকে অনুবাদ' এবং 'সনদ ও মতন সহীহ হাদীস সংকলন&


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]