কুরআন সুন্নাহর কষ্টিপাথরে ঈমান কুফর ও নিফাক (পেপারব্যাক)
কুরআন সুন্নাহর কষ্টিপাথরে ঈমান কুফর ও নিফাক (পেপারব্যাক)
৳ ২৫০   ৳ ২১৩
১৫% ছাড়
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

১২ মাসের তথ্য সাময়িকী (জানুয়ারী – ডিসেম্বর, ২০২৩)  এখন ৬০% ছাড়ে

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

একজন মু’মিনের নিকট পৃথিবীতে ঈমানের চেয়ে দামী দ্বিতীয় কোন বস্তু নেই। তার দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা এই ঈমানের উপরেই নির্ভরশীল। ঈমান বিহীন ব্যক্তি সৃষ্টির মাঝে সর্বনিকৃষ্ট। তাই ঈমানের হেফাযত করা প্রত্যেক মু’মিনের জীবনের এক নম্বর কাজ। ঈমানের বিপরীতে তার কাছে জীবন ও সম্পদ এতটাই তুচ্ছ যে, ঈমানের কারণে সে অবলীলায়, নিশ্চিন্তে হযরত বেলাল (রা.)-এর মত গলায় রশি নিতেও সামান্য দ্বিধা করে না। কিন্তু মহামূল্যবান এই ঈমান আজ মোটেও নিরাপদ নয়। শয়তানের নানামুখী ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে অগণিত মানুষ আজ ঈমানহারা। বাহ্যত দেখতে মুসলিম মনে হলেও প্রকৃত অর্থে অনেকেরই ঈমান নেই। কেউ শিরক করে, কেউ কুফর করে, কেউ নিফাকের সাথে জড়িত হয়ে, আবার কেউ সংশয়ে পড়ে ঈমান হারিয়ে বসে আছে। অথচ তারা নিজেদেরকে মু’মিনই ভাবছে। ঈমানের এ দৈন্যতার অন্যতম কারণ হল- লোকজন ঈমানের যত্ন নেয়া ভুলে যাবে। শয়তান যে ঈমান কেড়ে নিতে পারে, এ ব্যাপারে তাদের কোন পেরেশানী থাকবে না। এ সুযোগে শয়তান তার মিশনে সফল হয়ে যাবে। আলোচ্য বইটিতে ঈমান নামক এ অমূল্য সম্পদ কিভাবে গ্রহণ ও সংরক্ষণ করতে হয়, হারানো ঈমান কিভাবে আবার ফিরে পাওয়া যায়, কোন কোন কারণে ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে, নিজেদের জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে কিভাবে কুফর, শিরক ও নিফাক ঈমান ধ্বংস করে দিচ্ছে, এ বিষয়গুলো কুরআন-সুন্নাহর আলোকে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে।

Title : কুরআন সুন্নাহর কষ্টিপাথরে ঈমান কুফর ও নিফাক
Author : ড. আবুল কালাম আজাদ (বাশার)
Publisher : আহসান পাবলিকেশন
Edition : 1st Published, 2022
Number of Pages : 160
Country : Bangladesh
Language : Bengali

কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চৌদ্দগ্রাম উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে ১৯৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মরহুম মাে: আব্দুল হাকিম ও মাতার নাম শাফিয়া বেগম। তিনি গাছবাড়িয়া গাউছিয়া তৈয়্যবিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায় শিক্ষা জীবন শুরু করেন। শুরুতে এ মাদ্রাসার হিফজুল কুরআন বিভাগে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। অতপর এ প্রতিষ্ঠান থেকে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপ্ত করে ছুপুয়া ছফরিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন। ছফয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯৯৫ ইং সনে দাখিল পাশ করে দেশের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুমিল্লার দেবিদ্বারস্থ ধামতী আলিয়া মাদরাসায় ভর্তি হন। এ মাদ্রাসায় তিনি আলিম, ফাজিল ও কামিল ( হাদীছ ) অধ্যয়ন করেন। অতপর তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে বি, এ অনার্স ও মাস্টার্স সমাপ্ত করেন। তারপর ঢাকা পীরজঙ্গী জামেয়া দ্বীনিয়া থেকে দাওরাহ হাদীছ ও সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা-ঢাকা থেকে কামিল ফিকহ সমাপ্ত করেন। অতপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ ডিপার্টমেন্ট থেকে ২০১৩ সনে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তিনি কৃতিত্বের সাক্ষর রাখেন। ক্লাস ওয়ান থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রতিটি ক্লাসে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। দাখিল থেকে কামিল, দাওরাহ হাদীছ, অনার্স ও মাস্টার্সহ সকল পরিক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ফাজিলে বাের্ড মেধা তালিকায় ৩য়, কামিল হাদীছে ৩য়, ফিকহে ৭ম ও অনার্সে ১৬তম স্থান অর্জন করেন। তাঁর লিখিত “মি'রাজ ও আধুনিক বিজ্ঞান”, “প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায়” এবং “প্রচলিত বিদ'আত ও তা থেকে বাঁচার উপায়” বই তিনটি পাঠক মহলে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছে। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিবাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলা সদরের নারায়ণপুর ফাজিল মাদরাসায় আরবী প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ঢাকাস্থ তেজগাঁও মদীনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি দ্বীনের দাওয়াতি কাজের ময়দানেও সমান ভাবে অবদান রেখে চলেছেন। তিনি পবিত্র হজ্জ, আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ব্যক্তিগত সফর উপলক্ষে সৌদি আরব, আমেরিকা, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ইন্দোনেশিয়া, মিশর, কাতার, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও নেপাল ভ্রমণ করেন। পারিবারিক জীবনে তিনি চার ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক। আমরা তাঁর সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ কামনা করছি।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]